মঙ্গলবার, ০৮ এপ্রিল ২০২৫, ০৮:৪৬ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম:
সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কড়াকড়ি আরোপ বেবিচকের ফের ট্রলারসহ ১১ জেলেকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি অসামরিক মহাকাশ অনুসন্ধানে নাসার সাথে বাংলাদেশের চুক্তি স্বাক্ষর তিন মাসে সর্বোচ্চ খেলাপি ঋণ আদায় চীনের ওপর ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের, শেষ পর্যন্ত লড়ার বার্তা বেইজিংয়ের ছোট সাজ্জাদকে নিয়ে প্রকাশ্যে মহড়া, মাইকে যে বার্তা দিল পুলিশ ড. ইউনূসের সঙ্গে চীনা বিনিয়োগকারী প্রতিনিধিদলের বৈঠক ব্যাংককে বৈঠক একটি, কিন্তু দু’দেশের বক্তব্য দু’রকম কেন? ফরিদপুরে যাত্রীবাহী বাস দুর্ঘটনা, নিহত ৭ ভোজ্যতেলের দাম নির্ধারণে ত্রিপক্ষীয় বৈঠকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়

বাংলাদেশ-ভারত আলোচনার আহ্বান মমতার

  • সময়: রবিবার, ৮ ডিসেম্বর, ২০২৪, ৯.০৬ এএম
  • ৯২ জন

ভারত-বাংলাদেশের মাঝে চলমান উত্তেজনা নিরসনে আলোচনায় বসার আহ্বান জানিয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি। পাশাপাশি তিনি অস্থিরতা কাটিয়ে সুস্থির পরিস্থিতির প্রত্যাশা করেন। এর আগে বাংলাদেশে শান্তিরক্ষী মোতায়েনের জন্য কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে যে অনুরোধ জানিয়েছিলেন, তারও কারণ ব্যাখ্যা করেন তিনি। শুক্রবার নিউজ১৮ বাংলাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন।

মমতা বলেন, ভারত-বাংলাদেশের সমস্যা নিজেরা-নিজেরা বসে দেখে নিন। এজন্য আন্তর্জাতিকভাবে অনেক ফোরাম আছে। কিন্তু নেগোশিয়েশন বন্ধ করে দেওয়া ঠিক নয়। তিনি আরও বলেন, দুই দেশ একে অপরের সঙ্গে কথা বলে আমার মনে হয় অস্থিরতা কাটিয়ে একটা সুস্থির পরিস্থিতির মধ্যে আসুক। এটা আমার এক নম্বর পয়েন্ট। দ্বিতীয় পয়েন্ট হলো (ভারতের) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে পার্লামেন্ট অধিবেশনে স্টেটমেন্ট দিতে হবে। ব্যাখ্যা করতে হবে বাংলাদেশের সর্বশেষ পরিস্থিতি। এটা করতে হবে আমাদের সবার জানার জন্য। আগে নিয়ম ছিল পার্লামেন্ট চলাকালে যদি কোথাও কোনো ঘটনা ঘটত, এমনকি প্রধানমন্ত্রীরা বিদেশেও (যদি) যেতেন-তারা এসে পার্লামেন্টে একটি স্টেটমেন্ট দিতেন। (অথচ) এতদিন ধরে পার্লামেন্ট চলছে আমরা এটার ওপর কোনো স্টেটমেন্ট দিতে দেখলাম না। বিস্তারিত জানানো উচিত ছিল। তা হলে আমরা (বিষয়টি বিস্তারিত) জানতে পারতাম। মমতা বলেন, তৃতীয়ত, আমি কেন শান্তিরক্ষীর কথা বলেছি। আমি বলেছি এই কারণে যে, যখনই কোনো দেশে কোনো অস্থিরতা হয় বা শান্তি বিঘ্নিত হয়, তখন জাতিসংঘের নিজস্ব একটা শান্তিরক্ষী বাহিনী থাকে, যে ফোর্সে থাকে সারা পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের লোক। তাদের বলা হয় শান্তিরক্ষী বাহিনী। শ্রীলংকাতেও যখন গণ্ডগোল হয়েছিল, তখন শান্তিরক্ষী বাহিনী এসেছে। কাজেই ভারতের সঙ্গে একান্তই যদি (বাংলাদেশের) সম্পর্কের খুব অবনতি হয়ে থাকে, তাহলে ভারত সেক্ষেত্রে জাতিসংঘকে বলতে পারে যে, তোমাদের শান্তিরক্ষী বাহিনী পাঠাও। অন্তত মানুষ যাতে নিরাপত্তা পায়।

আপনার সামাজিক মাধ্যমে খবরগুলো শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও খবর পড়ুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

© All rights reserved by BUD News 24-2025
Developed BY www.budnews24.com